প্রিন্স ঠাকুর, পুরো নাম- প্রবীর চক্রবর্তী (প্রিন্স ঠাকুর)। জন্ম ১৯৭৯ সালের ২৯ নভেম্বর, বাংলাদেশের নড়াইল জেলাধীন সদর থানার অন্তর্গত ৩ নং ওয়ার্ডের ১২ নং বিছালী ইউনিয়নে অবস্থিত রুন্দিয়া গ্রামের এক সম্ভ্রান্ত ব্রাহ্মণ পরিবার (ঠাকুরবাড়ি)। পিতা- স্বর্গীয় গৌরাঙ্গদেব চক্রবর্তী, মাতা- অনিমা রানী চক্রবর্তী, সহধর্মিনী- দিপালী রানী চক্রবর্তী (দিপা), পুত্র- প্রমিত চক্রবর্তী (দিপ্র), কন্যা- প্রণিকা চক্রবর্তী (দিব্যা), […]
-প্রিন্স ঠাকুর
বাবা, সকালে কি অফিসে যাবে?
আমারতো বন্ধু নেই, নেই খেলার সাথি,
মাও রোজ সকালে স্কুলে যায়
একলা ঘরে কেমন করে থাকি?
বদ্ধ ঘরে আর ভালো লাগে না …
-প্রিন্স ঠাকুর
আমার স্বপ্নগুলো পুঞ্জিভূত
ঊর্মিমালায় নোনা ফেনা,
চোখের পাতায় জমা শত
বৃষ্টির মতো জলকণা।
সুখের অপেক্ষায় থাকি …
-প্রিন্স ঠাকুর
এই কূলে এই যে আমি, ঐ কূলে সেই যে আমি
মাঝখানে জমছে স্মৃতি, ভাসছে স্মৃতির ভেলা―
প্রতিটি জলকণা, ছোট-বড় ঢেউ, ঝড়-তুফান
আনন্দ-বেদনা, প্রেম-বিরহমিশ্রিত স্মৃতির স্তূপ।
উজান ঠেলে ঢেউয়ের পর ঢেউ মাড়িয়ে …
-প্রিন্স ঠাকুর
ক্লান্ত দুপুরবেলায়
উদাসী মেঘের ফাঁকে
দুরন্ত পাখির ডানায়
মনটা ব্যাকুল থাকে।
কতশত স্মৃতি আশপাশ …
-প্রিন্স ঠাকুর
প্রেমহীন এ জীবনে
আমি একজন নষ্ট মানুষ
ব্যর্থতার দোলাচলে
ভাবতে ভাবি হয়ে বেহুঁশ।
নষ্ট ঘাটে কষ্ট পাথর …
-প্রিন্স ঠাকুর
মন বলে আজ আর নেইতো কিছুই
অতীত স্মৃতিরা শুধু ডাকে পিছুই।
জীবনের সঞ্চিত যত স্বপ্নগুলো
আশাহত হয়ে সব হলো ধুলো।
দখিনা বাতাস লেগে ধায় অজানায় …
-প্রিন্স ঠাকুর
ভালোবাসা খুঁজে ফেরে
অবুঝ এই মন,
কোন অজানায় পালিয়ে আছে
আমার আপনজন?
খুঁজে খুঁজে জনম গেল …
-প্রিন্স ঠাকুর
উদাসী মেঘের ভাজে
মনটা ব্যাকুল আজি,
মাতাল হাওয়ায় ভেসে
নীরবে রাতে কাঁদি।
ঘুমহীন রাত কাটে …
-প্রিন্স ঠাকুর
সারাদিন বৃষ্টি, ভিজছে শরীর, ভিজছে শহর এবং গ্রাম
বৃষ্টি পড়ে মাথায়, মাথা থেকে কপাল, চোখ, নাক, মুখ, চোয়াল;
চোয়াল বেয়ে সমস্ত শরীর। শরীরে অজানা সুখের শিহরন,
শিহরিত শরীর আবেগে আচ্ছন্ন হয়ে ওঠে আর তোমাকে খোঁজে।
টিপটিপ বৃষ্টির নূপুরের শব্দ যখন কানে আসে …